ডা.বে-নজীর আহমেদ
মাঠে পুনরায় বিচরন শুরু হইয়াছে; গতকাল রাজবাড়ি যাইয়া আজ পাংশা উপজেলায় কালাজ্বর গুচ্ছ মূল্যায়ন কার্যক্রমে যুক্ত হইলাম। সকালে নাস্তা সারিয়া পৌনে নয়টায় পাংশা উপজেলা স্বাস্হ্য কমপ্লেক্সে পৌঁছালাম; উপজেলা স্বা ও পপ কর্মকর্তা ডা জিয়াউল হোসেন সহকর্মীদের লইয়া ফুলের তোড়ায় বরন করায় বিব্রত হইলাম। সকাল সকালে উপস্থিত বেশ কয়েকজন চিকিৎসকদের সাথে পেশাগত গল্প গুজব সারিয়া ছোট পরিসরে কালাজ্বর মুক্ত বাংলাদেশের প্রচারনা করা গেল। তারপর দলবল লইয়া পাংশা উপজেলার নির্ধারিত কালাজ্বর গুচ্ছে হাজির হইলাম; সািয়ানা, চেয়ার টেবিল বিজলি ফ্যানে বেশ উৎসব উৎসব ভাব আসিল। মওকা পাইয়া কালাজ্বর মুক্তিতে জনসম্পৃক্ততা বিষয়ে হকারি করিলাম। তিন চার দলে ৬০ খানায় জরিপ হইলো, খোঁজ চলিল কালাজ্বর রোগীর। খুশবু কি বাত কোন বাড়তি রোগী পাওয়া যায় নাই। তবে অন্য বেশ কয়েকজন রোগীকে দেখা হইলো।
বেলা দুই প্রহরে ছিল বৈশ্বিক কালাজ্বর সভা, তাহা ধরিতে নিকটের বাজারে যাইতে হইলো নেটওয়ার্ক পাইতে। ফিরিতে ফিরিতে দুই ঘন্টার সভা সারিলাম; পথে মধ্যাহ্ন আহারযোগ হইলো সাথি সকলে মিলিয়া। দিন তিনেক আগে ধামরাই উপজেলায় গিয়াছিলাম, ২৬ তারিখ রংপুর দিনাজপুর দিন তিনেকের জন্য। সামনে এভাবেই মাঠের লোক মাঠেই ঘুরিতে থাকিবো।
-শিশির