নির্বাচনঃ
পঞ্চম ধাপে ২০ জেলার ২৯ পৌরসভায় নির্বাচনে ভোট গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। নির্বাচনী ফলাফলে ২৯টি পৌরসভা সভার মধ্যে ২৭টিতে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীরা। বিএনপির প্রার্থী রেজাউল করিম বাদশা বগুড়া পৌরসভায় জয় পেয়েছেন।
এছাড়া রংপুরের হারাগাছ পৌরসভায় স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী) প্রার্থী এরশাদুল হক বিজয়ী হয়েছেন। রোববার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টায় একযোগে ভোটগ্রহণ হয়। সব কয়টি পৌরসভায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হয়। বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনার মধ্য দিয়ে নির্বাচন শেষ হয়।
আওয়ামী লীগের যারা বিজয়ী হয়েছেন- চট্টগ্রামের বারইয়ারহাটে রেজাউল করিম, মিরসরাইয়ে মো. গিয়াসউদ্দিন (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়), ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে আশরাফুল আলম, ভোলায় মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, চরফ্যাসনে মো. মোরশেদ, লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে গিয়াস উদ্দিন রুবেল, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নায়ার কবির, মানিকগঞ্জের সিংগাইরে আবু নাঈম বাশার, যশোরের কেশবপুরে রফিকুল ইসলাম মোড়ল, রাজশাহীর দুর্গাপুরে তোফাজ্জল হোসেন, চারঘাটে এনামুল হক, ঝিনাইদহের মহেশপুরে আব্দুর রশিদ খান, চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় শাহজাহান সিকদার, কিশোরগঞ্জের ভৈরবে ইফতেখার হোসেন বেনু, জামালপুরে সানোয়ার হোসেন সানু, মাদারগঞ্জে মির্জা গোলাম কিবরিয়া কবির, ইসলামপুরে আব্দুল কাদের শেখ, ময়মনসিংহের নান্দাইলে রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া, গাজীপুরের কালীগঞ্জে এসএম রবীন হোসেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে আব্দুর রশিদ খান, জয়পুরহাটে মোস্তাফিজুর রহমান, চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে আব্দুল লতিফ, মতলবে আওলাদ হোসেন লিটন, মাদারীপুরে খালিদ হোসেন ইয়াদ, শিবচরে আওলাদ খান, হবিগঞ্জে আতাউর রহমান ও নীলফামারীর সৈয়দপুরে রাফিকা জাহান আক্তার বেবি।
চার উপজেলার সব ক’টিতেই আওয়ামী লীগ প্রার্থীর জয়: চারটি উপজেলার উপনির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে সব ক’টিতেই আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। তারা হলেন- ঝিনাইদহের শৈলকূপায় শেফালী বেগম, কুমিল্লার দেবীদ্বারে আবুল কালাম আজাদ, ফরিদপুরের মধুখালীতে শহিদুল ইসলাম ও রাজশাহীর পবায় ইয়াসিন আলী। এ ছাড়া পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার ডালবুগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
সিংগাইর পৌরসভা: মানিকগঞ্জের সিংগাইর পৌরসভার নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবু নাঈম বাশার বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ভোট পেয়েছেন ১৪ হাজার ৩২২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট খোরশেদ আলম ভূঁইয়া পেয়েছেন ১ হাজার ৭১৯ ভোট।
হবিগঞ্জ পৌরসভা: হবিগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আতাউর রহমান সেলিম বিজয়ী হয়েছেন। ১৩ হাজার ৪৪৩ ভোট পেয়ে তিনি বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন। সেলিমের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী মিজানুর রহমান মিজান পেয়েছেন ১০ হাজার ৭৯০ ভোট। এছাড়া বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী অ্যাডভোকেট এনামুল হক সেলিম পেয়েছেন ৩ হাজার ২৪২ ভোট।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা: আওয়ামী লীগের মনোনীত মেয়র প্রার্থী মিসেস নায়ার কবির পেয়েছেন ২৮ হাজার ৫৫৪ ভোট পেয়ে টানা দুইবার বিজয়ী হলেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মাহমুদুল হক ভূঁইয়া মোবাইল প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৩৬১ ভোট। এছাড়া বিএনপি মনোনীত প্রার্থী জহিরুল হক পেয়েছেন ৮ হাজার ১৩২ ভোট, নারকেল গাছ প্রতীকে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী আব্দুল করিম পেয়েছেন ১ হাজার ৪৪৮ ভোট, ইসলামী আন্দোলনের মনোনীত প্রার্থী আব্দুল মালেক হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন ৯৭২ ভোট এবং ওয়ার্কার্স পার্টির মনোনীত প্রার্থী নজরুল ইসলাম হাতুড়ি প্রতীকে ৩৮৭ ভোট পেয়েছেন।
মতলব পৌরসভা : চাঁদপুরের মতলব পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. আওলাদ হোসেন বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ২০ হাজার ৯৯৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এনামুল হক বাদল (ধানের শীষ) প্রতীকে পেয়েছেন ৯৭৯ ভোট, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী মো. শফিকুল ইসলাম (হাতপাখা) প্রতীকে পেয়েছেন ৭৫৭ ভোট ও দেওয়ান মহাম্মদ আলাউদ্দিন কবির (লাঙল) প্রতীকে পেয়েছেন ১৯৭ ভোট।
শাহরাস্তি পৌরসভা: শাহরাস্তি পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবদুল লতিফ (নৌকা) প্রতীকে ১২ হাজার ৯৬৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মোস্তফা কামাল (মোবাইল) প্রতীকে পেয়েছেন ৪ হাজার ১৩২ ভোট ও বিএনপি মনোনীত ফারুক হোসেন মিয়াজী (ধনের শীষ) প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৮শ ৩৫ ভোট।
নাচোল পৌরসভা: চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল পৌরসভায় দ্বিতীয় বারের মতো আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী আব্দুর রশিদ খাঁন ঝালু বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৪ হাজার ৫১২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী রেজাউল করিম বাবু চামচ প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৮৯২ ভোট। এছাড়া বিএনপির বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) আমানুল্লাহ আল মাসুদ রেল ইঞ্জিন প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৭৯১ ভোট এবং বিএনপির মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী মাসউদা আফরোজা হক সুচি পেয়েছেন ২ হাজার ৩১ ভোট।
জয়পুরহাট পৌরসভা: জয়পুরহাট পৌরসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় বারের মতো মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক। ২৪ হাজার ৪৯০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। মোস্তাকের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী অধ্যক্ষ শামছুল হক পেয়েছেন ৪ হাজার ১৬১ ভোট। অপর প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী বেদারুল ইসলাম বেদিন পেয়েছেন ৫৫৮ ভোট, আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী হাসিবুল ইসলাম পেয়েছেন ১ হাজার ৫২৫ ভোট এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মনোনীত প্রার্থী ডা. মুহাম্মদ জহুরুল হক পেয়েছেন ৪১২ ভোট।
সৈয়দপুর পৌরসভা: সৈয়দপুর পৌরসভায় প্রথম নারী মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের রাফিকা আকতার জাহান বেবী। তিনি ২৮ হাজার ২৭৮ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের আলহাজ রশিদুল হক সরকার পেয়েছেন ১০ হাজার ৯৭৫ ভোট।
ভৈরব পৌরসভা: কিশোরগঞ্জের ভৈরব পৌরসভা নির্বাচনে ২৮ হাজার ২০০ ভোটের ব্যবধানে জয়লাভ করেছেন অওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ইফতেখার হোসেন বেনু। নৌকা প্রতীকে ৩৭ হাজার ৯৪৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। বেনুর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মনোনীত প্রার্থী হাজী মো. শাহিন ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৯ হাজার ৬৯০ ভোট।
জামালপুর: জামালপুরের তিনটি পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী দলীয় মেয়র প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। রোববার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় শহরের মির্জা আজম মিলনায়তন থেকে পৌর নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা।
জামালপুর পৌরসভা: জামালপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী মো. ছানুয়ার হোসেন নৌকা প্রতীক নিয়ে ৪৫ হাজার ৫৯৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির অ্যাডভোকেট শাহ মো. ওয়ারেছ আলী মামুন ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ১৫৬ ভোট এবং ইসলামী আন্দোলনের মুফতি মোস্তফা কামাল হাতপাখা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬০১ ভোট।
ইসলামপুর পৌরসভা: ইসলামপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী আব্দুল কাদের শেখ নৌকা প্রতীক নিয়ে ১৪ হাজার ১৯১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রেজাউল করিম ঢালী ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৫১ ভোট। এছাড়া আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী এস এম জাহাঙ্গীর আলম জগ প্রতীক ২ হাজার ৭৪ ভোট এবং ইসলামী আন্দোলনের আনিছুর রহমান হাতপাখা প্রতীকে ৪৩৭ ভোট পেয়েছেন।
মাদারগঞ্জ পৌরসভা: মাদারগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী মির্জা গোলাম কিবরিয়া কবির নৌকা প্রতীক নিয়ে ১১ হাজার ৯৬৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আব্দুল গফুর ধানের শীষ প্রতীকে ১৪ হাজার ৫ এবং জাতীয় পার্টির জাহিদ হাসান লাঙল প্রতীক নিয়ে ৩৭৭ ভোট পেয়েছেন।
রায়পুর পৌরসভা: লক্ষ্মীপুরের রায়পুর পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী গিয়াস উদ্দিন রুবেল ভাট (নৌকা) বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নির্বাচনে গিয়াস উদ্দিন রুবেল ভাট আট হাজার ৪০২ ভোট পেয়ে তিনি বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী এবিএম জিলানী (ধানের শীষ) এক হাজার ৪৪১ ভোট পেয়েছেন।
চারঘাট পৌরসভা: রাজশাহীর চারঘাট পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী একরামুল হক বিজয়ী হয়েছেন। বেসরকারিভাবে ঘোষিত ফলাফলে ১৪ হাজার ৯৮১ ভোট পেয়ে তিনি মেয়র নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মেয়র প্রার্থী জাকিরুল ইসলাম বিকুল ধানের শীষ প্রতীকে ২ হাজার ৮১২ ভোট পেয়েছেন।
দুর্গাপুর পৌরসভা: রাজশাহীর দুর্গাপুর পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে হ্যাটট্রিক জয় পেয়েছেন বর্তমান মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন। নৌকা প্রতীকে তোফাজ্জল হোসেন পেয়েছেন ৮ হাজার ৮০৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী জার্জিস হোসেন সোহেল (ধানের শীষ) প্রতীকে পেয়েছেন ৬ হাজার ৪০১ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী হাসানুজ্জামান সান্টু (মোবাইল) ফোন প্রতীকে পেয়েছেন এক হাজার ২০৭ ভোট ও জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী হুমায়ুন কবীর (লাঙল) প্রতীকে ১৩৪ ভোট পেয়েছেন।
বগুড়া পৌরসভা: বগুড়া পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী রেজাউল করিম বাদশা বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ধানের শীষ প্রতীকে ৮২ হাজার ২১৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। বাদশার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মান্নান আকন্দ জগ প্রতীকে পেয়েছেন ৫৬ হাজার ৯০ ভোট। এছাড়া আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবু ওবায়দুল হাসান ববি নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ২০ হাজার ৮৯ ভোট পেয়েছেন।
হারাগাছ পৌরসভা: রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার হারাগাছ পৌরসভা নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এরশাদুল হক নারিকেল গাছ প্রতীক নিয়ে ১০ হাজার ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১৭ হাজার ২৬০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র হাকিবুর রহমান নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৭ হাজার ১৭৩ ভোট। এছাড়া বিএনপির মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকে মোনায়েম হোসেন ফারুক পেয়েছেন ৪ হাজার ৯২১ ভোট এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জাহিদ হোসেন পেয়েছেন ২ হাজার ২০৫ ভোট।
পঞ্চম ধাপের নির্বাচন শেষে রোববার (২৮ ফেব্রুয়ারি) প্রতিটি জেলা নির্বাচন অফিসার এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
-ডিকে