করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ইউনিসেফের ৯ নির্দেশনা

করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ইউনিসেফের ৯ নির্দেশনা
করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ইউনিসেফের ৯ নির্দেশনা

স্বাস্থ্যঃ
করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ও সচেতনতায় ইউনিসেফ ৯টি নির্দেশনা দিয়েছে। জনগণকে সচেতন করতে করণীয়গুলো সম্পর্কে সজাগ দৃষ্টি রাখলে অনেকাংশে করোনা প্রতিরোধ সম্ভব। নিচে করণীয় বিষয়গুলো দেয়া হলো।

১. করোনা মোটামুটি বড়সড় একটি ভাইরাস। তবুও খালি চোখে দেখা যাবে না, ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপ লাগবে এটা দেখতে!

২. এর আকারের কারণে বাজারে পাওয়া যায় এমন মাস্ক এটাকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম হবে।

৩. যেহেতু এই ভাইরাসটি বাতাসে নয়, মাটিতে অবস্থান করে; তাই এটা বাতাসে ছড়ায় না।

৪. কোনো ধাতব তলে বা বস্তুতে করোনা পড়লে প্রায় ১২ ঘণ্টা জীবিত থাকতে পারে। তাই সাবান দিয়ে হাত ধুলেই যথেষ্ট হবে।

৫. কাপড়ে এই ভাইরাসটি প্রায় ৯ ঘণ্টা জীবিত থাকতে পারে। তাই, কাপড় ধুয়ে নিলে বা রোদে ২ ঘণ্টা থাকলে এটি মারা যাবে।

৬. হাতে বা ত্বকে এই ভাইরাসটি ১০ মিনিটের মতো জীবিত থাকতে পারে। তাই, অ্যালকোহল মিশ্রিত জীবাণু নাশক হাতে মেখে নিলেই জীবাণুটি মারা যাবে।

৭. করোনা গরম আবহাওয়ায় বাঁচে না। ৭০ সেলসিয়াস তাপমাত্রা এটিকে মারতে পারে। কাজেই ভালো না লাগলেও এখন বেশি বেশি গরম পানি পান করবেন, আইসক্রিম থেকে দূরত্ব বজায় রাখবেন।

৮. লবণ মিশ্রিত গরম পানি দিয়ে গারগল করলে গলার মিউকাস পরিষ্কার হবার সাথে সাথে টনসিলের জীবাণুসহ করোনাও দূর হবে, ফুসফুসে সংক্রমিত হবে না।

৯. নাকে-মুখে আঙুল বা হাত দেবার অভ্যাস পরিত্যাগ করতে হবে। কারণ মানব শরীরে জীবাণু প্রবেশের সদর দরজা হলো নাক-মুখ-চোখ!

-ডিকে

FacebookTwitter