সার্বিক পদক্ষেপে প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক যৌথভাবে কাজ করতে হবে

প্রফেসর ড. মুহম্মদ মাহবুব আলীঃ

বর্তমান সরকার দেশের অগ্রযাত্রা এবং কর্মসংস্থানের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোতে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এমনকি সরকারী-বেসরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে স্কিল এনহেন্সমেন্ট প্রজেক্ট গ্রহণ করেছে। বিশেষ করে গ্রামীণ উন্নয়নে আজ সারা বিশ্বের কাছে রোল মডেল বাংলাদেশ।

এক্ষেত্রে পিকেএসএফের নেতৃত্বে বিভিন্ন পার্টনার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তারা এন্টারপ্রাইজসমূহের জন্য আর্থিক সেবা কর্মসূচী, ভ্যালু চেনের উন্নয়ন, কারিগরি এবং পণ্য গ্রহণে তিনটি অনুষঙ্গের মাধ্যমে বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নিয়েছে।

পিকেএসএফের সবচেয়ে বড় মানবিক উন্নয়ন কর্মসূচীর ধারক-বাহক হচ্ছে ‘সমৃদ্ধি’ কার্যক্রম। এ ছাড়াও পেসসহ নানামুখী কর্মসূচী রয়েছে।

২০১৫ সালের জানুয়ারিতে পেস কার্যক্রমটি চালু হয়। পেসের মাধ্যমে স্টার্টআপ পুঁজি ঋণ এবং লিজ ফাইন্যান্সিং কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়। এ ছাড়া স্কিল উন্নয়ন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা হয়। বিভিন্ন ভ্যালু চেনের সাব প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। সম্প্রতি পেসের আওতাভুক্ত ভৈরবে কমন সার্ভিস সেক্টরের মাধ্যমে জুতা শিল্পের বিকাশ সরেজমিন দেখার সৌভাগ্য হয়। এই প্রকল্পের আওতায় ১০ হাজার ৬৫ জন ননফার্ম এ্যাক্টিভিটিজের মাধ্যমে সরাসরি উপকৃত হচ্ছেন। আসলে দেশের উন্নয়নে অপ্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোয় পিকেএসএফ তার বর্তমান চেয়ারম্যান বরেণ্য অর্থনীতিবিদ ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদের নেতৃত্বে বেশ পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করে চলেছে।

পিকেএসএফ দুটো আইসিটি প্রতিষ্ঠান মার্স সলিউশন লিঃ এবং এথিক্স এ্যাডভান্সড টেকনোলজি লিঃকে ই-প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনলাইন পণ্য বাজারজাতকরণ এবং বিপণনের ক্ষেত্রে কাজ করছে। তারা অনলাইন ফলভিত্তিক তদারকি (জইগ) এবং অগ্রসর প্রোগ্রাম গ্রহণ করেছে। এগুলো আগামীতে নিশ্চয়ই রিয়েল টাইম শেয়ারিং হিসেবে কাজ করবে বলে আশা করা যায়।

পিকেএসএফ আবার টেকনোলজি ট্রান্সফারের জন্য সাব প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এ মুহূর্তে প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার ফান্ড এনজিওসমূহের বাজারে অপ্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর মাধ্যমে ঘুরছে, যার মধ্যে পিকেএসএফের প্রায় ২৮ হাজার কোটি টাকার ফান্ড রোল করছে। সরকারী ফান্ড পিকেএসএফের মাধ্যমে দেয়া হলে তার সুফল কিন্তু ট্রিকেল ডাউন এফেক্টের মাধ্যমে হলেও শেষ পর্যন্ত তৃণমূল পর্যায়ের উপকারভোগীদের কাছে পৌঁছে, যারা তাদের পণ্যের চাহিদা এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অংশ নেয়। এ মুহূর্তে পিকেএসএফ এ্যাপ্রোপ্রিয়েট ফাইন্যান্সিংয়ে বিনিয়োগ করছে-যার অর্থ হচ্ছে প্রয়োজন অনুপাতে আর্থিক ব্যবস্থাপনা এবং মানসম্মত জীবন ধারণের জন্য প্রয়োজনের নিরিখে প্রাপ্যতার ব্যবস্থাকরণ। পিকেএসএফ গ্রামীণ পর্যায়ে গুচ্ছ উন্নয়নের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তিকরণ এবং টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্মসূচীকে প্রাধান্য দিচ্ছে। এর ফলে গ্রামীণ অঞ্চলে কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দারিদ্র্য হ্রাসে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।

একটি উদ্যোক্তা শ্রেণী তৈরি হচ্ছে যারা নেতৃত্ব প্রদান এবং অন্যদের প্রভাবান্বিত করতে সক্ষম। গুচ্ছ উন্নয়ন ব্যবস্থাপনার আওতায় প্রাথমিক ও পরবর্তী উভয় ধাপেই ইনবাউন্ড (ওহনড়ঁহফ) লজিস্টিক এবং আউটবাউন্ড লজিস্টিক খরচ হ্রাস পাচ্ছে। মধ্যস্বত্বভোগীদের প্রভাবও কমে যাচ্ছে। বরং স্থানীয় পর্যায়ের দেশীয় প্রযুক্তির সঙ্গে উন্নয়ন প্রযুক্তি একই সঙ্গে মেলবন্ধন ঘটছে লাগসই প্রযুক্তির। ফলে প্রাথমিক ও পরবর্তী স্তরের মধ্যে উৎপাদনকারী তথা বিক্রেতা এবং ক্রেতা-উভয়ের মধ্যে যে মেলবন্ধন ঘটছে, তা দেশ ও জাতির উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারছে। যে সামন্ততান্ত্রিক উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ছিল, সেগুলোতে পিকেএসএফের পরামর্শ, অর্থায়ন এবং প্রশিক্ষণ তাদের উন্নয়ন সহযোগীকে ধীরে ধীরে প্রয়োজনের নিরিখে যান্ত্রিকীকরণে সহায়তা করে চলেছে।

পপি এন্টারপ্রাইজের ভৈরবের জুতা বিপণন ও বাজারজাতকরণ এবং যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে সেবা কেন্দ্রের কারণে ক্ষুদ্র পাদুকা উদ্যোক্তা ও শ্রমজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে বলেই প্রতীয়মান হয়েছে। সেখানে কেবল যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্রভাবে যান্ত্রিকীকরণ করা হচ্ছে তা নয়, বরং ফিনিশড কারখানাও পপি এন্টারপ্রাইজের সহায়তা নিয়েছে। আবার পাদুকা রিসাইকেলের ব্যবস্থাপনাও আরও একটি কারখানায় দেখে এসেছি। এ ধরনের উদ্যোগ দেশের জন্য অত্যন্ত ভাল।

এদিকে আই-ফার্মার, দেশের প্রথম ডিজিটাল এ্যাগ্রো প্ল্যাটফর্ম- যা কৃষক এবং অর্থের যোগানদাতার মধ্যে যোগসূত্র স্থাপন করেছে। তাদের স্বল্প ব্যয়ে গবাদিপশু লালন-পালন পদ্ধতির প্রয়োগিক কৌশলে খামারিদের উদ্বুদ্ধ করতে হবে। দেশের পোল্ট্রি শিল্পের বিকাশও দরকার। সামাজিক ও আর্থিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখে। ধীরে ধীরে এ উন্নয়নের ক্ষেত্রে আবার পরিবেশ সচেতনতাও যুক্ত হবে। আমরা যারা ইতোপূর্বে হাতে কলমে প্রকল্প ব্যবস্থাপনার কাজ করেছি তারা জানি, প্রতিটি কর্মসূচীতে সময়ের ব্যবধানে একটি সাইকেল পূর্ণ করতে হয়- আর এই সাইকেল (ঈুপষব)- এর বিভিন্ন স্তরে চ-উ-ঈ-অ (চষধহ-উড়-পযবপশ-অপঃ) কাজ করে থাকে। বিশ্বব্যাপী যেখানে কৃত্রিম চামড়া বাজার দখল করে রেখেছে, সেখানে বাংলাদেশে যে উদ্বৃত্ত গবাদিপশুর চামড়া আছে, তা যদি পিকেএসএফ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের চাহিদা অনুপাতে ভৈরবে জুতা বিপণন ও বাজারজাতকরণ এবং যান্ত্রিকীকরণের ক্ষেত্রে সেবা প্রদানের জন্য আধুনিক ব্যবস্থাপনার আওতায় সময়ের পরিক্রমায় আরও প্রসারিত করে, তবে কেবল যে অভ্যন্তরীণ উন্নয়ন সাধন হবে তা নয়, বরং বিশ্ব বাজারেও পণ্য রফতানি করে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব হবে।

এদিকে অভ্যন্তরীণ ও বহিঃস্থ ভ্যালু চেনের এ সংযুক্তি সময়ের বিবর্তনে স্থায়িত্ব লাভে সক্ষম হতে পারে। এ জন্য সব সময়ই দেখা যায় সময়ের পরিক্রমা পণ্যের গুণগতমান, ফ্যাশন ও ডিজাইনেও পরিবর্তনের ধাক্কা লাগে। মধ্যস্বত্বভোগীরা অবশ্য যাতে অতিরিক্ত মুনাফা নিতে না পারে, সে জন্য যে কোন উন্নয়ন মডেলেই মধ্যস্বত্বভোগীদের নিরুৎসাহিত করার ব্যবস্থা থাকা দরকার। উৎপাদন খরচে সব সময়েই কস্ট কাটিং পদ্ধতি ব্যবহার করা দরকার।

এদিকে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব চলছে। আমরা চতুর্থ শিল্প বিপ্লব চাই না চাই, অংশ নিতে হচ্ছে। অন্তত এ মুহূর্তে আমাদের রফতানি প্রতিদ্বন্দ্বী অনেক দেশই চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করেছে। এমনকি আমাদের ব্যাংকিং সেক্টরেও ইতোমধ্যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর ঈযধঃনড়ঃ সার্ভিস প্রথমে ইস্টার্ন ব্যাংক লিঃ শুরু করেছে। দেখাদেখি অন্যান্য ব্যাংকে শুরু হচ্ছে। রিভি চ্যাট-বাংলাদেশভিত্তিক সলিউশন ব্যাংক অব ভুটান ব্যবহার করে গ্রহীতাদের সহায়তা করছে। এক্ষণে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে প্রশিক্ষণের জন্য পিকেএসএফ এবং তার উন্নয়ন সহযোগীরা প্রয়োজন অনুভব করলে প্রাথমিকভাবে কিছু প্রাথমিক শ্রমজীবীকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, রোবটিক্স সম্পর্কে প্রাথমিক জ্ঞান দেয়ার ব্যবস্থা নিতে পারে। আবার পোশাক শিল্প খাতেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, বোবটিক্সের প্রাথমিক ধারণা দিতে পারে। এটির বিকল্প নেই। এ ব্যাপারে পাবলিক ইউনির্ভাসিটি হিসেবে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় শ্রমজীবী মানুষের মঙ্গলার্থে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, রোবটিক্স, বিগ ডাটা, ইন্টারনেট অব থিংকিং মডিউল খুব সহজ ভাষায় তৈরি করে বিভিন্ন ধরনের কল-কারখানার মালিকদের সহায়তায় স্ব-স্ব কল-কারখানায় শ্রমজীবী মানুষদের উন্নত জ্ঞান বিতরণে এগিয়ে আসতে পারে। এ ব্যাপারে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, শ্রম মন্ত্রণালয় এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও শিল্প মন্ত্রণালয়কে একই সঙ্গে সমন্বয় সাধনের জন্য কাজ করতে হবে।

কৃষিক্ষেত্রে দেখা যায়, বিদেশে ক্রমশ ড্রোনের ব্যবহার বেড়েছে। যদিও আমাদের অর্থনীতি শ্রমনির্ভর, তবু প্রযুক্তির উন্নয়ন নতুন ভিন্নমাত্রা দিতে পারে। কেননা, এখনই দেখা যাচ্ছে ধানকাটার মৌসুমে অথবা পাট জাগ দিয়ে আঁশ তোলার জন্য শ্রমিক পাওয়া দুষ্কর। এ জায়গায় আমরা ড্রোনের ব্যবহার করে কৃষিজাত পণ্যের মান উন্নতকরণ এবং কৃষকের সহায়তাকারী হিসেবে ব্যবহার করতে পারি। অন্যদিকে পণ্য উৎপাদন খরচ যাতে কমানো যায় সেদিকে খেয়াল রাখা দরকার। ১৯৯৬ সালের আওয়ামী লীগ সরকার ১৯৯৮ তে যখন বন্যা হয়, তখন বন্যা পরবর্তী অবস্থা বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক এবং রাকাবের মাধ্যমে সামাল দিয়েছিল। অথচ এবার যখন পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পেল, তখন বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ও রাকাবকে অর্থ মন্ত্রণালয় নির্দেশ দিতে পারত কিছু কৃষককে পেঁয়াজের বীজ, পেঁয়াজের বিকল্প অথবা বর্ষা মৌসুমের পেঁয়াজ বীজ ও অর্থ বিতরণ করে কিছু উদ্যোক্তা কৃষক তৈরি করে বিদেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানির পাশাপাশি স্থানীয়ভাবে পেঁয়াজের উৎপাদনের ব্যবস্থা করা। কৃষি মন্ত্রণালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের এ ব্যাপারে উদ্যোগ সমন্বিতভাবে নেয়ার দরকার ছিল। বিদেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানিতে যে অর্থ লেগেছে, স্থানীয় পর্যায়ে তার একটা অংশ বিতরণ করলে কৃষকরা লাভবান হতো। দুর্ভাগ্য যে, সরকার প্রধানের সদিচ্ছা আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে অনেক সময় বাস্তবায়ন হয় না। বিদেশে চিকিৎসাক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার করে তাদের চিকিৎসার মান উন্নত করছে। অথচ আমাদের দেশে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে আমরা সহযোগীরূপে ব্যবহার করতে পারছি না। এটা কিন্তু চিকিৎসকের বিকল্প হবে না, বরং তার কর্মকা-ে সহায়তা প্রদান করবে। দেশে রোগীর সংখ্যাধিক্য এবং চিকিৎসক স্বল্পতা, নার্সের স্বল্পতা চিকিৎসা ব্যবস্থাকে বিঘ্নিত করছে। যদিও টেলিমেডিসিন চালু হয়েছে, স্যাটেলাইট ক্লিনিক চালু হয়েছে। তার পরও স্থানীয় পর্যায়ে রোগীর চিকিৎসার জন্য চিকিৎসক না থাকা, নার্সের অভাব, ওয়ার্ড বয়ের অভাব সর্বোপরি শল্যচিকিৎসার ক্ষেত্রে আধুনিক ব্যবস্থার উপযোগী টেকনোলজিস্ট না থাকায় সেটি সমস্যার উদ্রেক করছে। এদিকে প্রধানমন্ত্রী যে কমিউনিটি ক্লিনিকের কথা বলেছেন, তা অত্যন্ত যুগোপযোগী। এদেশে সেবা প্রদানকারীরা আজকাল সেবা প্রদানের বদলে সেবা গ্রহীতাকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করেন। এদিকে তরুণ-তরুণীদের কর্মসংস্থানের জন্য তাদের অতীত বিষয় সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান থাকা দরকার, যা তাকে বর্তমান যুগোপযোগী বাজার ব্যবস্থায় কাজে লাগাতে সহায়ক হবে। দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার সঙ্গে প্রায়োগিক কলাকৌশলের যথেষ্ট অভাব রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ঢাকা স্কুল অব ইকোনমিক্স চার বছর মেয়াদী উদ্যোক্তা অর্থনীতি (স্নাতক) চালু করেছে- সেখানে কোর্সের মধ্যে রয়েছে বিগ ডাটা মেথড ফর ইকোনমিক্স এ্যানালাইসিস। আরেকটি হচ্ছে এন্ট্রিপ্রিনিউর ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ইনোভেটিভ এ্যান্ড ক্রিয়েটিভ ডিজাইন ফর এন্ট্রিপ্রিনিউরিয়াল ইকোনমিক্স। এই কোর্সগুলো বর্তমান যুগের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রদান করা হয়। আসলে হোলিস্টিক এ্যাপ্রোচের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোকে একে অন্যের পরিপূরক হিসেবে কাজ করতে হবে।

লেখক : ম্যাক্রো ও ফিন্যান্সিয়াল ইকোনমিস্ট ও প্রফেসর

FacebookTwitter