অনলাইনঃ
১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের প্রাইভেট খাতের প্রথম আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড তাদের বিনিয়োগকারীদের সাথে সাম্প্রতিক অর্জন, কার্যক্রমের অগ্রগতি ও ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ বিষয়ে বিনিয়োগকারীদের সাথে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় অংশ নিয়েছে।
‘ইনভেস্টরস মিট’ শীর্ষক আইপিডিসি’র নিয়মিত আয়োজনটি ২৭ অক্টোবর, ২০১৯ রোববার রাজধানীর হোটেল দি ওয়েস্টিন ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়।
এবারের ‘ইনভেস্টরস মিট’-এর আলোচনায় গুরুত্ব পেয়েছে সম্প্রতি ক্রেডিট লিমিটেড এর পক্ষ থেকে সম্মানজনক দীর্ঘমেয়াদী AAA রেটিং ও স্বল্পমেয়াদী ST-1 রেটিং অর্জন।
নির্ধারিত এই রেটিং কোম্পানির সমৃদ্ধিকে নির্দেশ করে যার মূলে রয়েছে অভিজ্ঞ পরিচালনা পর্ষদ, স্বল্প খেলাপি ঋণসহ মানসম্মত সেবা ব্যবস্থা, সর্বোচ্চ মানের মূলধন ও সিএআর সমৃদ্ধ শক্তিশালী মূলধনের ভিত্তি, সুগঠিত ব্যবস্থাপনা দল, শিল্প বিনিয়োগে বিশেষীকরণ ও দক্ষতা ইত্যাদি।
আইপিডিসি’র বর্তমান এবং সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীরা ভবিষ্যতের কৌশলগত উদ্যোগ এবং প্রতিষ্ঠানের সার্বিক বিকাশের কথা জানতে পেরে বেশ আনন্দিত। প্রতিষ্ঠার পর থেকে আইপিডিসি প্রবৃদ্ধিকে পরবর্তী ধাপে উন্নীত করার জন্য বৈচিত্র্যপূর্ণ সেবাসমূহ নিয়ে দেশব্যাপী ছড়িয়ে তাদের পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন করেছে এবং আসন্ন বছরগুলির জন্য নতুন কৌশলসমূহ পরিকল্পনা করছে।
এসব কৌশলের মধ্যে আছে ‘প্রতিটি পরিবারের জন্য একটি বাড়ি’, ‘নারী ক্ষমতায়ন’, ‘নতুন উদ্যোক্তা তৈরি’, ‘মেগা সিটি নির্মাণে অবদান’ এবং ‘ঘরে সুখ নিয়ে আসা’ ইত্যাদি।
অধিবেশনে আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও মমিনুল ইসলাম; ডিএমডি ও হেড অব বিজনেস ফাইন্যান্স রিজওয়ান দাউদ শামস; ডিএমডি ও হেড অব রিটেইল বিজনেস কায়সার হামিদসহ অন্যান্য উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা এবং আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড-এর বিনিয়োগকারীরা অংশগ্রহণ করেন।
আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও মমিনুল ইসলাম বলেন, “আইপিডিসি’র প্রতিশ্রুতিগুলো আর্থ-সামাজিক চ্যালেঞ্জের এবং আগামী দশ বছরে বাংলাদেশের সম্ভাবনার সাথে সম্পৃক্ত। আমাদের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকায় আমরা একটি সামগ্রিক পরিকল্পনা করতে পারি।
আমাদের কাজের স্বীকৃতি হিসেবে আমরা সম্প্রতি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য অত্যন্ত সম্মানজনক অর্জন সর্বোচ্চ ক্রেডিট রেটিং AAA অর্জন করেছি।
আইপিডিসি’র সফল এই অগ্রযাত্রার নেপথ্যে রয়েছে আমাদের সম্মানিত ইনভেস্টররা এবং তাদেরকে সাথে নিয়েই আমরা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ধারাবাহিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যেতে চাই”।
-শিশির