অনলাইন ডেস্কঃ

নবম থেকে ১৩তম গ্রেড (প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরি) পর্যন্ত সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে সব ধরনের কোটা বাতিল করার সুপারিশ করেছে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের নেতৃত্বে গঠিত কোটা পর্যালোচনা কমিটি।

সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে কোটা বাতিল করে কমিটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম। মন্ত্রিসভা অনুমোদন দিলে আগামী মাসে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে বলেও জানান তিনি।

শফিউল আলম বলেন, মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়ে আদালতের যে রায় আছে তা কোটা সংস্কার বা বাতিলে কোনো প্রভাব ফেলবে না বলে আইন কর্মকর্তারা মত দিয়েছেন।

মুক্তিযোদ্ধা কোটার বিষয়ে উচ্চ আদালতের রায় প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শফিউল আলম বলেন, এ ব্যাপারে আইন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করা হয়েছে। যেহেতু এটি সরকারের পলিসিগত ব্যাপার। সে কারণে এটিতে তেমন কোনো সমস্যা হবে না।

ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, তাদের বেলায় কোটা না হলেও সমস্যা হবে না। সরকার চাইলে তাদেরকে কোটা দিতে পারবে।

চলতি বছরে ফেব্রুয়ারিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে জোরালো আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রত্যাশীরা। আন্দোলন সারা দেশে ছড়িয়ে পড়লে গত ১১ এপ্রিল সংসদে কোটা বাতিলের ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আরবি

FacebookTwitter

About Bangla Daily

একটি পরিপূর্ণ বাংলা অনলাইন পত্রিকা। মাতৃভাষার দেশ বাংলাদেশ থেকে সরাসরি সস্প্রচারিত হচ্ছে।

View all posts by Bangla Daily