ডেস্ক রিপোর্টঃ
পুলিশের গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী বলেছেন, মোসারাত জাহান মুনিয়ার নিজ হাতে লেখা ছয়টি ডায়েরি আত্মহত্যায় প্ররোচনা মামলার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষ্য।

পুলিশ ভুক্তভোগীকে ন্যায়বিচার দেওয়ার চেষ্টা করছে। মামলাটিকে আদালতে প্রতিষ্ঠিত করতে সাক্ষ্যপ্রমাণ সংগ্রহকে এখন সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

মুনিয়ার মৃত্যুর ঘটনায় তদন্তের সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে উপ-কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী বলেছেন, ঘটনার শিকার নারীকে হতাশা গ্রাস করেছিল, তিনি মারাত্মক মনঃকষ্টে ছিলেন।
ডায়েরির পাতায় পাতায় মানসিক বিপর্যস্ততার প্রমাণ আছে।

মানসিক বিপর্যয়ের মুখেই তাকে হয়তো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। পারিবারিক সমস্যার কথা লিখে গেছেন ভুক্তভোগী নারী।

তিনি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে পুলিশ ওই ফ্ল্যাটের মালিক, মেয়ের জামাই ও ভবনের তত্ত্বাবধায়কের সঙ্গে কথা বলেছে। সুরতহাল ও ময়নাতদন্তে যারা যুক্ত ছিলেন, তাদের প্রাথমিক ধারণা মুনিয়া আত্মহত্যা করেছেন।

শরীরের অন্য কোথাও জখম বা আঘাতের চিহ্ন ছিল না। ঝুলে থাকায় হাত-পা নীল হয়ে গিয়েছিল এবং কিছুটা ফুলে ছিল।

এছাড়া ডায়েরির বিষয়ে মুনিয়ার বড় বোন নুসরাত জাহান বলেন, ডায়েরিতে অনেক ছবি আঁকা ছিল। সেই সঙ্গে অনেক কিছু লেখা ছিল। সকল ডকুমেন্ট পুলিশের হেফাজতে আছে।

-কেএম

FacebookTwitter

About Bangla Daily

একটি পরিপূর্ণ বাংলা অনলাইন পত্রিকা। মাতৃভাষার দেশ বাংলাদেশ থেকে সরাসরি সস্প্রচারিত হচ্ছে।

View all posts by Bangla Daily