ফুডপ্যান্ডা এখন বাংলাদেশের ৬৪ জেলায়

অনলাইনে খাবার ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহকারি দেশের শীর্ষস্থানীয় প্ল্যাটফর্ম ফুডপ্যান্ডা বাংলাদেশের ৬৪ জেলায় এর সেবা বিস্তৃত করেছে। এই ডিসেম্বর ফুডপ্যান্ডা বাংলাদেশ প্রবৃদ্ধি, সাফল্য এবং বিভিন্ন কর্মোদ্যোগে এর ৭ম বর্ষ উদযাপন করলো। গত ৭ বছরের যাত্রায় ৪০ লাখেরও বেশি গ্রাহক সাইন আপ করার পাশাপাশি ফুডপ্যান্ডায় রয়েছে ৩৫ হাজারের বেশি রেস্টুরেন্ট ও শপ পার্টনার, সেইসাথে আছে লাখো আইটেমের সম্ভার। এই পর্যন্ত ৫৫ হাজার মানুষকে ডেলিভারি পার্টনার হিসেবে ফুডপ্যান্ডা প্ল্যাটফর্মে যোগ দেওয়ার সুযোগ তৈরির মাধ্যমে তাদের উপার্জনক্ষম করে তোলার পাশাপাশি বাংলাদেশের ডিজিটাল অর্থনীতিতে অবদান রেখেছে অনলাইনভিত্তিক এই সংস্থা। বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় এর সেবা বিসস্তৃত হওয়ায় ডেলিভারি কার্যক্রমে যুক্ত হয়ে তরুণরা জীবিকা উপার্জন করতে সক্ষম হচ্ছে, যা দেশের বেকারত্ব নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ২০১৩ সালে ঢাকা শহরে স্বল্প পরিসরে কার্যক্রম চালুর মাধ্যমে বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে ফুডপ্যান্ডা। শুধুমাত্র খাবার ডেলিভারি কার্যক্রম দিয়ে যাত্রা শুরুর মাত্র ৭ বছরেই ফুডপ্যান্ডা দেশের ৬৪ জেলার গ্রাহকদের দোরগোড়ায় পৌঁছে গেছে খাবার, নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য, ও ওষুধসহ দরকারি সব পণ্য অনলাইনে অর্ডার করার অন-ডিমান্ড সার্ভিস নিয়ে। সময়ের সাথে সাথে ফুডপ্যান্ডা তার পার্টনার ও গ্রাহকদের জন্য শক্তিশালী নেটওয়ার্ক তৈরিতে নিরলসভাবে কাজ করে গেছে। ব্যবহারকারি, রাইডার এবং রেস্টুরেন্ট ও শপ পার্টনার কমিউনিটির জন্য এর প্রচেষ্টা ও বিনিয়োগ ফুডপ্যান্ডাকে দেশজুড়ে একটি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য করেছে, সেইসাথে দেশের বড় শহরগুলোর পাশাপাশি জেলা শহরেও অনলাইন ডেলিভারির সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে সহায়তা করেছে। যাত্রার শুরু থেকেই ফুডপ্যান্ডা গ্রাহককে ডিজিটাল সার্ভিসে অভ্যস্ত করানোর পাশাপাশি বাংলাদেশের রেস্টুরেন্ট শিল্পে বিপ্লব ঘটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। ফুডপ্যান্ডা সাধারণ মানুষের মধ্যে অনলাইন ডেলিভারি সেবার মতো প্রযুক্তি ভিত্তিক সেবা গ্রহণে ইতিবাচক মানসিকতা তৈরির লক্ষ্যে কাজ করছে, যাতে করে ডিজিটাল অর্থনীতিতে পদার্পণ করার মাধ্যমে রেস্টুরেন্ট ও রাইডার পার্টনাররা লাভবান হতে পারেন। রেস্টুরেন্ট ও শপ পার্টনারদের জন্য অনলাইন ডেলিভারি প্ল্যাটফর্মের সাথে যুক্ত হওয়ার মানে আরও বেশি সংখ্যক গ্রাহক পাওয়া। আর তরুণদের জন্য রাইডার পার্টনার হিসেবে অতিরিক্ত উপার্জন করার অন্যতম একটি প্ল্যাটফর্ম এটি। ফুডপ্যান্ডা বাংলাদেশ-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আম্বারীন রেজা বলেন, “দেশজুড়ে সেবা বিস্তৃত করার পাশাপাশি ফুডপ্যান্ডা ব্যবহারকারিদের সবসময় সর্বোত্তম সেবা প্রদানে ও নতুন নতুন উদ্ভাবনে বদ্ধপরিকর। দেশের এই খাতের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে লাভজনক করে তুলবে এমন একটি ইকোসিস্টেম নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ফুডপ্যান্ডা তার রেস্টুরেন্ট, শপ ও রাইডার পার্টনারদের সাথে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। যদিও চলমান মহামারি সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য অনেক বড় একটি ধাক্কা ছিল, আমরা সবাইকে সাথে নিয়ে একসাথে কাজ করে তা শক্তভাবে মোকাবেলা করতে চেষ্টা করেছি । মহামারিতে লকডাউন চলাকালে হোম ডেলিভারি সেবা চালু রেখে আমরা হাজারো রেস্টুরেন্টকে সহযোগিতা করার চেষ্টা করেছি। আমরা আমাদের রাইডার ও পার্টনারদের জন্য সব ধরনের সুরক্ষা ব্যবস্থা ও বীমা সেবা চালু করেছি, সেইসাথে আমাদের গ্রাহকরা যাতে নিরাপদে থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় সকল পণ্য হাতের কাছে পেয়ে যান সে লক্ষ্যে স্পর্শবিহিন ডেলিভারি সেবা চালু করেছি।” তিনি আরও বলেন, “সর্বোপরি, কমিউনিটির ক্ষমতায়ন করে এমন একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমরা গ্রাহক, রেস্টুরেন্ট ও শপ পার্টনার এবং রাইডারদের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছি। ফুডপ্যান্ডা সবসময়ে সবচেয়ে সেরা উপায়ে সেবা দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ এবং আমরা আমাদের এই প্রচেষ্টা আগামীর দিনগুলোতেও অব্যাহত রাখব। বাংলাদেশে ফুডপ্যান্ডার ৭ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকিতে, আমরা আমাদের গ্রাহক, রেস্টুরেন্ট, শপ ও রাইডার পার্টনার সহ সকল স্টেকহোল্ডারদের সমর্থন ও সহযোগিতা দিয়ে আমাদের পাশে থাকার জন্য জানাই আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।” দেশের ৬৪ জেলায় সেবার বিস্তৃতি এবং ৭ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকি উদযাপন করতে ফুডপ্যান্ডা নিয়ে এসেছে ‘ট্যাপ করলেই প্যান্ডা হাজির’ ক্যাম্পেইন, যার মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে যে, একটিমাত্র বাটনে ট্যাপ করলেই দেশজুড়ে গ্রাহকদের দোরগোড়ায় মিলবে ফুডপ্যান্ডার ফুড ডেলিভারি সহ সকল সেবা।
অনলাইনে খাবার ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহকারি দেশের শীর্ষস্থানীয় প্ল্যাটফর্ম ফুডপ্যান্ডা বাংলাদেশের ৬৪ জেলায় এর সেবা বিস্তৃত করেছে। এই ডিসেম্বর ফুডপ্যান্ডা বাংলাদেশ প্রবৃদ্ধি, সাফল্য এবং বিভিন্ন কর্মোদ্যোগে এর ৭ম বর্ষ উদযাপন করলো। গত ৭ বছরের যাত্রায় ৪০ লাখেরও বেশি গ্রাহক সাইন আপ করার পাশাপাশি ফুডপ্যান্ডায় রয়েছে ৩৫ হাজারের বেশি রেস্টুরেন্ট ও শপ পার্টনার, সেইসাথে আছে লাখো আইটেমের সম্ভার। এই পর্যন্ত ৫৫ হাজার মানুষকে ডেলিভারি পার্টনার হিসেবে ফুডপ্যান্ডা প্ল্যাটফর্মে যোগ দেওয়ার সুযোগ তৈরির মাধ্যমে তাদের উপার্জনক্ষম করে তোলার পাশাপাশি বাংলাদেশের ডিজিটাল অর্থনীতিতে অবদান রেখেছে অনলাইনভিত্তিক এই সংস্থা। বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় এর সেবা বিসস্তৃত হওয়ায় ডেলিভারি কার্যক্রমে যুক্ত হয়ে তরুণরা জীবিকা উপার্জন করতে সক্ষম হচ্ছে, যা দেশের বেকারত্ব নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ২০১৩ সালে ঢাকা শহরে স্বল্প পরিসরে কার্যক্রম চালুর মাধ্যমে বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে ফুডপ্যান্ডা। শুধুমাত্র খাবার ডেলিভারি কার্যক্রম দিয়ে যাত্রা শুরুর মাত্র ৭ বছরেই ফুডপ্যান্ডা দেশের ৬৪ জেলার গ্রাহকদের দোরগোড়ায় পৌঁছে গেছে খাবার, নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য, ও ওষুধসহ দরকারি সব পণ্য অনলাইনে অর্ডার করার অন-ডিমান্ড সার্ভিস নিয়ে। সময়ের সাথে সাথে ফুডপ্যান্ডা তার পার্টনার ও গ্রাহকদের জন্য শক্তিশালী নেটওয়ার্ক তৈরিতে নিরলসভাবে কাজ করে গেছে। ব্যবহারকারি, রাইডার এবং রেস্টুরেন্ট ও শপ পার্টনার কমিউনিটির জন্য এর প্রচেষ্টা ও বিনিয়োগ ফুডপ্যান্ডাকে দেশজুড়ে একটি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য করেছে, সেইসাথে দেশের বড় শহরগুলোর পাশাপাশি জেলা শহরেও অনলাইন ডেলিভারির সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে সহায়তা করেছে। যাত্রার শুরু থেকেই ফুডপ্যান্ডা গ্রাহককে ডিজিটাল সার্ভিসে অভ্যস্ত করানোর পাশাপাশি বাংলাদেশের রেস্টুরেন্ট শিল্পে বিপ্লব ঘটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। ফুডপ্যান্ডা সাধারণ মানুষের মধ্যে অনলাইন ডেলিভারি সেবার মতো প্রযুক্তি ভিত্তিক সেবা গ্রহণে ইতিবাচক মানসিকতা তৈরির লক্ষ্যে কাজ করছে, যাতে করে ডিজিটাল অর্থনীতিতে পদার্পণ করার মাধ্যমে রেস্টুরেন্ট ও রাইডার পার্টনাররা লাভবান হতে পারেন। রেস্টুরেন্ট ও শপ পার্টনারদের জন্য অনলাইন ডেলিভারি প্ল্যাটফর্মের সাথে যুক্ত হওয়ার মানে আরও বেশি সংখ্যক গ্রাহক পাওয়া। আর তরুণদের জন্য রাইডার পার্টনার হিসেবে অতিরিক্ত উপার্জন করার অন্যতম একটি প্ল্যাটফর্ম এটি। ফুডপ্যান্ডা বাংলাদেশ-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আম্বারীন রেজা বলেন, “দেশজুড়ে সেবা বিস্তৃত করার পাশাপাশি ফুডপ্যান্ডা ব্যবহারকারিদের সবসময় সর্বোত্তম সেবা প্রদানে ও নতুন নতুন উদ্ভাবনে বদ্ধপরিকর। দেশের এই খাতের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে লাভজনক করে তুলবে এমন একটি ইকোসিস্টেম নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ফুডপ্যান্ডা তার রেস্টুরেন্ট, শপ ও রাইডার পার্টনারদের সাথে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। যদিও চলমান মহামারি সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য অনেক বড় একটি ধাক্কা ছিল, আমরা সবাইকে সাথে নিয়ে একসাথে কাজ করে তা শক্তভাবে মোকাবেলা করতে চেষ্টা করেছি । মহামারিতে লকডাউন চলাকালে হোম ডেলিভারি সেবা চালু রেখে আমরা হাজারো রেস্টুরেন্টকে সহযোগিতা করার চেষ্টা করেছি। আমরা আমাদের রাইডার ও পার্টনারদের জন্য সব ধরনের সুরক্ষা ব্যবস্থা ও বীমা সেবা চালু করেছি, সেইসাথে আমাদের গ্রাহকরা যাতে নিরাপদে থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় সকল পণ্য হাতের কাছে পেয়ে যান সে লক্ষ্যে স্পর্শবিহিন ডেলিভারি সেবা চালু করেছি।” তিনি আরও বলেন, “সর্বোপরি, কমিউনিটির ক্ষমতায়ন করে এমন একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমরা গ্রাহক, রেস্টুরেন্ট ও শপ পার্টনার এবং রাইডারদের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছি। ফুডপ্যান্ডা সবসময়ে সবচেয়ে সেরা উপায়ে সেবা দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ এবং আমরা আমাদের এই প্রচেষ্টা আগামীর দিনগুলোতেও অব্যাহত রাখব। বাংলাদেশে ফুডপ্যান্ডার ৭ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকিতে, আমরা আমাদের গ্রাহক, রেস্টুরেন্ট, শপ ও রাইডার পার্টনার সহ সকল স্টেকহোল্ডারদের সমর্থন ও সহযোগিতা দিয়ে আমাদের পাশে থাকার জন্য জানাই আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।” দেশের ৬৪ জেলায় সেবার বিস্তৃতি এবং ৭ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকি উদযাপন করতে ফুডপ্যান্ডা নিয়ে এসেছে ‘ট্যাপ করলেই প্যান্ডা হাজির’ ক্যাম্পেইন, যার মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে যে, একটিমাত্র বাটনে ট্যাপ করলেই দেশজুড়ে গ্রাহকদের দোরগোড়ায় মিলবে ফুডপ্যান্ডার ফুড ডেলিভারি সহ সকল সেবা।

অনলাইনঃ

অনলাইনে খাবার ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহকারি দেশের শীর্ষস্থানীয় প্ল্যাটফর্ম ফুডপ্যান্ডা বাংলাদেশের ৬৪ জেলায় এর সেবা বিস্তৃত করেছে।

এই ডিসেম্বর ফুডপ্যান্ডা বাংলাদেশ প্রবৃদ্ধি, সাফল্য এবং বিভিন্ন কর্মোদ্যোগে এর  ৭ম বর্ষ উদযাপন  করলো।

গত ৭ বছরের যাত্রায় ৪০ লাখেরও বেশি গ্রাহক সাইন আপ করার পাশাপাশি ফুডপ্যান্ডায় রয়েছে ৩৫ হাজারের বেশি রেস্টুরেন্ট ও শপ পার্টনার, সেইসাথে আছে লাখো আইটেমের সম্ভার। এই পর্যন্ত ৫৫ হাজার মানুষকে ডেলিভারি পার্টনার হিসেবে ফুডপ্যান্ডা প্ল্যাটফর্মে যোগ দেওয়ার সুযোগ তৈরির মাধ্যমে তাদের উপার্জনক্ষম করে তোলার পাশাপাশি বাংলাদেশের ডিজিটাল অর্থনীতিতে অবদান রেখেছে অনলাইনভিত্তিক এই সংস্থা। বাংলাদেশের  প্রতিটি জেলায় এর সেবা বিসস্তৃত হওয়ায় ডেলিভারি কার্যক্রমে যুক্ত হয়ে তরুণরা জীবিকা উপার্জন করতে সক্ষম হচ্ছে, যা দেশের বেকারত্ব নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।  

২০১৩ সালে ঢাকা শহরে স্বল্প পরিসরে কার্যক্রম চালুর মাধ্যমে বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে ফুডপ্যান্ডা। শুধুমাত্র খাবার ডেলিভারি কার্যক্রম দিয়ে যাত্রা শুরুর মাত্র ৭ বছরেই ফুডপ্যান্ডা দেশের ৬৪ জেলার গ্রাহকদের দোরগোড়ায় পৌঁছে গেছে খাবার, নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য, ও ওষুধসহ দরকারি সব পণ্য অনলাইনে অর্ডার করার অন-ডিমান্ড সার্ভিস নিয়ে। সময়ের সাথে সাথে ফুডপ্যান্ডা তার পার্টনার ও গ্রাহকদের জন্য শক্তিশালী নেটওয়ার্ক তৈরিতে নিরলসভাবে কাজ করে গেছে।

ব্যবহারকারি, রাইডার এবং রেস্টুরেন্ট ও শপ পার্টনার কমিউনিটির জন্য এর প্রচেষ্টা ও বিনিয়োগ ফুডপ্যান্ডাকে দেশজুড়ে একটি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য করেছে, সেইসাথে দেশের বড় শহরগুলোর পাশাপাশি জেলা শহরেও  অনলাইন ডেলিভারির সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে সহায়তা করেছে।     

যাত্রার শুরু থেকেই ফুডপ্যান্ডা গ্রাহককে ডিজিটাল সার্ভিসে অভ্যস্ত করানোর পাশাপাশি  বাংলাদেশের রেস্টুরেন্ট শিল্পে বিপ্লব ঘটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। ফুডপ্যান্ডা সাধারণ মানুষের মধ্যে অনলাইন ডেলিভারি সেবার মতো প্রযুক্তি ভিত্তিক সেবা গ্রহণে ইতিবাচক মানসিকতা তৈরির লক্ষ্যে কাজ করছে, যাতে করে ডিজিটাল অর্থনীতিতে পদার্পণ করার মাধ্যমে রেস্টুরেন্ট ও রাইডার পার্টনাররা লাভবান হতে পারেন। রেস্টুরেন্ট ও শপ পার্টনারদের জন্য অনলাইন ডেলিভারি প্ল্যাটফর্মের সাথে যুক্ত হওয়ার মানে আরও বেশি সংখ্যক গ্রাহক পাওয়া। আর তরুণদের জন্য রাইডার পার্টনার হিসেবে অতিরিক্ত উপার্জন করার অন্যতম একটি প্ল্যাটফর্ম এটি।    

ফুডপ্যান্ডা বাংলাদেশ-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আম্বারীন রেজা বলেন, “দেশজুড়ে সেবা বিস্তৃত করার পাশাপাশি  ফুডপ্যান্ডা ব্যবহারকারিদের সবসময় সর্বোত্তম সেবা প্রদানে ও নতুন নতুন উদ্ভাবনে বদ্ধপরিকর। দেশের এই খাতের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে লাভজনক করে তুলবে এমন একটি ইকোসিস্টেম নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ফুডপ্যান্ডা তার রেস্টুরেন্ট, শপ ও রাইডার পার্টনারদের সাথে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। যদিও চলমান মহামারি সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য অনেক বড় একটি ধাক্কা ছিল, আমরা সবাইকে সাথে নিয়ে একসাথে কাজ করে তা শক্তভাবে মোকাবেলা করতে চেষ্টা করেছি । মহামারিতে লকডাউন চলাকালে হোম ডেলিভারি সেবা চালু রেখে আমরা হাজারো রেস্টুরেন্টকে সহযোগিতা করার চেষ্টা করেছি। আমরা আমাদের রাইডার ও পার্টনারদের জন্য সব ধরনের সুরক্ষা ব্যবস্থা ও বীমা সেবা চালু করেছি, সেইসাথে আমাদের গ্রাহকরা যাতে নিরাপদে থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় সকল পণ্য হাতের কাছে পেয়ে যান সে লক্ষ্যে  স্পর্শবিহিন ডেলিভারি সেবা চালু করেছি।”          

তিনি আরও বলেন, “সর্বোপরি, কমিউনিটির ক্ষমতায়ন করে এমন একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমরা গ্রাহক, রেস্টুরেন্ট ও শপ পার্টনার এবং রাইডারদের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছি। ফুডপ্যান্ডা সবসময়ে সবচেয়ে সেরা উপায়ে সেবা দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ এবং আমরা আমাদের এই প্রচেষ্টা আগামীর দিনগুলোতেও অব্যাহত রাখব। বাংলাদেশে ফুডপ্যান্ডার ৭ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকিতে, আমরা আমাদের গ্রাহক, রেস্টুরেন্ট, শপ ও রাইডার পার্টনার সহ সকল স্টেকহোল্ডারদের  সমর্থন ও সহযোগিতা দিয়ে আমাদের পাশে থাকার জন্য জানাই আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।”     

দেশের ৬৪ জেলায় সেবার বিস্তৃতি এবং ৭ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকি উদযাপন করতে ফুডপ্যান্ডা নিয়ে এসেছে ‘ট্যাপ করলেই প্যান্ডা হাজির’ ক্যাম্পেইন, যার মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে যে, একটিমাত্র বাটনে ট্যাপ করলেই দেশজুড়ে গ্রাহকদের দোরগোড়ায় মিলবে ফুডপ্যান্ডার ফুড ডেলিভারি সহ সকল সেবা। 

-শিশির

FacebookTwitter