প্রেমিকার হুকুমে খুন, ৩ খুনি প্রেমিক গ্রেপ্তার

সারাদেশঃ

নাটোরে প্রেমিকার নির্দেশে মোবারক হোসেন (৩৮) নামের এক যুবককে হত্যা করা হয়। নিহত মোবারক পেশায় কৃষক ছিলেন। জেলার বড়াইগ্রামের ইকোরি গ্রামের এই ঘটনা ঘটে। চতুর্ভূজ প্রেমের সম্পর্কের কথা ফাঁস করে দেয়ায় তাকে হত্যা করা হয়। নির্দেশ দেয়া ওই প্রেমিকার নাম আরিফা বেগম।

এই হত্যাকাণ্ডের মাত্র ২দিনের মাথায় এর রহসের উদঘাটন করে পুলিশ। এছাড়াও ওই হত্যকাণ্ডে জড়িক অন্য তিন প্রেমিককে গ্রেপ্তার করা হয়। ১৯ জুন, শুক্রবার সকাল ১১টার দিকে পুলিশ সুপার লিটন কুমার সাহা এক প্রেস সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- সোনাবাজু গ্রামের ইমরুল প্রামাণিকের ছেল রশিদ প্রামাণিক (৩৮), একই গ্রামের জিয়াউর রহমানের ছেলে জিহাদ আলী (৩২) এবং ইকোরি গ্রামের আব্দুল বারীর ছেলে আসাদুল ইসলাম (৩৫)।

এ সময় লিটন কুমার সাহা জানান, গত ১৫ জুন বড়াইগ্রাম উপজেলার ইকোরি গ্রামের মৃত খয়ের উদ্দিনের ছেলে মোবারক হোসেন খুন হন। মোবারককে হাত-পা বেঁধে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। এ বিষয়ে নিহতের স্ত্রী রানী বেগম বাদি হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের অভিযুক্ত করে একটি মামলা দায়ের করেন। এরপর পুলিশ তদন্তে নামে। ঘটনার পারিপার্শিকতা ও এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে পুলিশ নিশ্চিত হয়ে সোনাবাজুর কাচু খার স্ত্রী আরিফা বেগমকে (৩০) গ্রেপ্তার করে। জিজ্ঞাসাবাদে আরিফা হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেন। অন্য তিন প্রেমিকও হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা জানায়। পুলিশ ওই তিন জনকেও গ্রেপ্তার করেছে।

তিনি আরো জানান, এই হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড ছিলেন আরিফা। তিনি পালাক্রমে নিহত মোবারকসহ ৪ জনের সঙ্গেই অবৈধ মেলামেশা ও তাদের কাছে থেকে টাকাপয়সা হাতিয়ে নিতেন। মোবারক ঠিকমত আরিফাকে টাকা দেননি। এছাড়াও তিনি অন্যদের সঙ্গে আরিফার সম্পর্কের কথা ফাঁস করে দেন। এতে আরিফা ক্ষুদ্ধ হন এবং অপর তিন প্রেমিককে নিয়ে উপযুক্ত শিক্ষা দেয়ার পরিকল্পনা করেন।

পুলিশ সুপার আরো জানান, ওই ঘটনার দিন মোবারক গরু চড়াতে গেলে আরিফা বেগম শাররীক মেলামেশার প্রলোভন দিয়ে মোবারককে পাট ক্ষেতে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর কোন কিছু বুঝে ওঠার আগেই অভিযুক্ত ব্যক্তিরা মোবারককে হত্যা করে স্বাভাবিক জীবন যাপন করেতে থাকেন। হত্যার পরে আসামিরা মোবাইলফোনে কোনরকম যোগাযোগ করেনি। কিন্তু পারিপার্শিকতা বিবেচনায় পুলিশ বিচক্ষণতার সঙ্গে আরিফাকে টার্গেট ও আটক করে।

নাটোরে প্রেমিকার নির্দেশে মোবারক হোসেন (৩৮) নামের এক যুবককে হত্যা করা হয়। নিহত মোবারক পেশায় কৃষক ছিলেন। জেলার বড়াইগ্রামের ইকোরি গ্রামের এই ঘটনা ঘটে। চতুর্ভূজ প্রেমের সম্পর্কের কথা ফাঁস করে দেয়া তাকে হত্যা করা হয়। নির্দেশ দেয়া ওই প্রেমিকার নাম আরিফা বেগম।

এই হত্যাকাণ্ডের মাত্র ২দিনের মাথায় এর রহসের উদঘাটন করে পুলিশ। এছাড়াও ওই হত্যকাণ্ডে জড়িক অন্য তিন প্রেমিককে গ্রেপ্তার করা হয়। ১৯ জুন, শুক্রবার সকাল ১১টার দিকে পুলিশ সুপার লিটন কুমার সাহা এক প্রেস সংম্মেলনে এসব তথ্য জানান।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- সোনাবাজু গ্রামের ইমরুল প্রামাণিকের ছেল রশিদ প্রামাণিক (৩৮), একই গ্রামের জিয়াউর রহমানের ছেলে জিহাদ আলী (৩২) এবং ইকোরি গ্রামের আব্দুল বারীর ছেলে আসাদুল ইসলাম (৩৫)।

এ সময় লিটন কুমার সাহা জানান, গত ১৫ জুন বড়াইগ্রাম উপজেলার ইকোরি গ্রামের মৃত খয়ের উদ্দিনের ছেলে মোবারক হোসেন খুন হন। মোবারককে হাত-পা বেঁধে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। এ বিষয়ে নিহতের স্ত্রী রানী বেগম বাদি হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের অভিযুক্ত করে একটি মামলা দায়ের করেন। এরপর পুলিশ তদন্তে নামে। ঘটনার পারিপার্শিকতা ও এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে পুলিশ নিশ্চিত হয়ে সোনাবাজুর কাচু খার স্ত্রী আরিফা বেগমকে (৩০) গ্রেপ্তার করে। জিজ্ঞাসাবাদে আরিফা হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেন। অন্য তিন প্রেমিকও হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা জানায়। পুলিশ ওই তিন জনকেও গ্রেপ্তার করেছে।

তিনি আরো জানান, এই হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড ছিলেন আরিফা। তিনি পালাক্রমে নিহত মোবারকসহ ৪ জনের সঙ্গেই অবৈধ মেলামেশা ও তাদের কাছে থেকে টাকাপয়সা হাতিয়ে নিতেন। মোবারক ঠিকমত আরিফাকে টাকা দেননি। এছাড়াও তিনি অন্যদের সঙ্গে আরিফার সম্পর্কের কথা ফাঁস করে দেন। এতে আরিফা ক্ষুদ্ধ হন এবং অপর তিন প্রেমিককে নিয়ে উপযুক্ত শিক্ষা দেয়ার পরিকল্পনা করেন।

পুলিশ সুপার আরো জানান, ওই ঘটনার দিন মোবারক গরু চড়াতে গেলে আরিফা বেগম শাররীক মেলামেশার প্রলোভন দিয়ে মোবারককে পাট ক্ষেতে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর কোন কিছু বুঝে ওঠার আগেই অভিযুক্ত ব্যক্তিরা মোবারককে হত্যা করে স্বাভাবিক জীবন যাপন করেতে থাকেন। হত্যার পরে আসামিরা মোবাইলফোনে কোনরকম যোগাযোগ করেনি। কিন্তু পারপার্শিকতা বিবেচনায় পুলিশ বিচক্ষণতার সঙ্গে আরিফাকে টার্গেট ও আটক করে।

পুলিশ সুপার আরো জানান, ওই ঘটনার দিন মোবারক গরু চড়াতে গেলে আরিফা বেগম শাররীক মেলামেশার প্রলোভন দিয়ে মোবারককে পাট ক্ষেতে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর কোন কিছু বুঝে ওঠার আগেই অভিযুক্ত ব্যক্তিরা মোবারককে হত্যা করে স্বাভাবিক জীবন যাপন করেতে থাকেন। হত্যার পরে আসামিরা মোবাইলফোনে কোনরকম যোগাযোগ করেনি। কিন্তু পারপার্শিকতা বিবেচনায় পুলিশ বিচক্ষণতার সঙ্গে আরিফাকে টার্গেট ও আটক করে।

-ডিকে

FacebookTwitter