পাঠাও ফুড এখন চট্টগ্রামে

Pathao Food Chittagong(1)

লাইফস্টাইল ডেস্কঃ

পাঠাও ফুড এখন দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামে। রোববার বন্দরনগরীর পেনিনসুলা হোটেলে পাঠাও ফুড সার্ভিসের উদ্বোধন করা হয়।

ফুড লাভাররা পাঠাও অ্যাপ ব্যবহার করে নগরীর কয়েকশত রেস্টুরেন্টের খাবার ডেলিভারি নিতে পারবেন।

এই সেবা ভোক্তাদের এক ঘন্টার মধ্যে খাবার তার দরজায় পৌছে দিতে সহায়তা করবে। এই সেবা চালুর মাধ্যমে পাঠাও চট্টগ্রামে ফ্রিল্যান্স সাইকিলিস্ট ও মোটরবাইকারদের জন্য কর্মসংস্থান তৈরি করেছে। এর আগে দেশের বৃহৎ অ্যাপভিত্তিক বাইক কমিউটিং সেবা পাঠাও ফুড ঢাকায় চালু করা হয়।

বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম নগরীর প্রত্যেকটি জায়গা প্রতিদিন সাজানো থাকে রন্ধনসম্পর্কীয় বিস্ময়ে। ঘরে বসে ফুডি লাইফ উপভোগ করাতে জন্য পাঠাও ফুড ব্যবহারকারীদের জন্য এখানে উপস্থিত হয়েছে।

এখন থেকে পাঠাও এর গ্রাহকরা ঘরে বা অফিসে বসেই নিশ্চিন্ত মনে সেরা সব রেস্টুরেন্টের খাবার অর্ডার দেয়ার সুযোগ পাবেন। এখন গ্রাহকরা নিজ জোনের সকল রেস্টুরেন্ট থেকে পাঠাও আ্যপ ব্যবহার করে খাবারের অর্ডার করতে পারবেন এবং ফোন করার ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকবেন। ব্যবহারকারীদের অ্যাপের বিশদ মেনুু থেকে শুধু স্থানীয় রেস্টুরেন্ট বা হোটেল নির্বাচন করে খাবার পছন্দ করতে হবে। নিজের কাছাকাছি রেস্টুরেন্ট খুঁজে বের করে অর্ডার দিয়েই ব্যবহারকারীদের কাজ শেষ। তারপর সবচেয়ে কাছের পাঠাও রাইডার সেই অর্ডার নিয়ে আ্যপ ব্যবহারকারীর দরজায় খাবার পৌছে দিবেন। । বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন আমাদের পাঠাও ফেসবুকে।

পাঠাও এর সিইও হুসেইন এম ইলিয়াস বলেছেন, “যানজট থেকে শুরু করে ক্ষুধা মেটানো পর্যন্ত আমরা সবসময় আমাদের গ্রাহকদের জীবনকে আরও আরামদায়ক করার আপ্রাণ প্রচেষ্টায় নিয়োজিত। এই নতুন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আমরা খাদ্যপ্রেমীদের খাদ্যের চাহিদা মেটানো ছাড়াও হাজার হাজার পাঠাও রাইডারদের জীবিকা অর্জনের সুযোগ করে দিচ্ছি । পাঠাও ফুড স্থানীয়দের দ্বারা, স্থানীয় মানুষ ও ব্যবসার জন্য স্থানীয় সমাধান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চ্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের ডেপুটি কমিশনার (ট্রাফিক-নর্থ) হারুন উর রশীদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চিটাগাং জার্নালিস্ট ইউনিয়নের সভাপতি নিজাম উদ্দিন শ্যামল। এছাড়া অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্যবসায়ী মনজুরুল হক, পাঠাও এর ভাইস প্রেসিডেন্ট আহমেদ ফাহাদ, মার্কেটিং ম্যানেজার নুসরাত জারিন, এম ডি, ইশফাক চৌধুরী, রিজিওনাল ম্যানেজার, পাঠাও ।
পাঠাও বাংলাদেশ সম্পর্কে :

পাঠাও বাংলাদেশের সবচেয়ে দ্রুত বৃদ্ধিশীল টেকনোলজি স্টার্ট-আপ। এটি দেশের বৃহত্তম অবকাঠামো সমস্যা সমাধানের জন্য বাস্তব সমাধানে নিয়োজিত।

দেশের সর্ববৃহৎ ই-কমার্স ডেলিভারি ও সবচেয়ে পছন্দের সড়ক পরিবহণ ব্যবস্থাপনা হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করার পর পাঠাও এখন ফুডি ডেলিভারি শুরু করেছে এক প্ল্যাটফর্মে সকল প্রকার সমাধান নিশ্চিত করবার লক্ষ্যে। মোটর সাইকেল, গাড়ি ও বাইসাইকেলের গতিশীল ফ্লিট ব্যবহার করে তাদের সমাধান হচ্ছে প্রযুক্তির মাধ্যম বাংলাদেশে পরিবর্তন নিয়ে আসা।

এসএম

FacebookTwitter