ক্লেমন ক্রিকেট একাডেমি’র ৪ তরুণের বিশ্বজয়!

ক্লেমন ক্রিকেট একাডেমি’র ৪ তরুণের বিশ্বজয়!
ক্লেমন ক্রিকেট একাডেমি’র ৪ তরুণের বিশ্বজয়!

স্পোর্টসঃ
সম্প্রতি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল “অনূর্ধ্ব ১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ” জয় করে দেশে ফিরেছে, এনে দিয়েছে বাংলাদেশের জন্য এক অনন্য গৌরব।

দেশের এক নম্বর কার্বোনেটেড ক্লিয়ার ড্রিংক আকিজ ফুড এন্ড বেভারেজ লিমিটেডে’র “ক্লেমন” ৮ মার্চ, ২০২০ তারিখে আকিজ হাউজে আয়োজন করেছে এক বিশেষ অনুষ্ঠান, যেখানে বিশ্বকাপ জয় উদযাপন করা হয়েছে অনূর্ধ্ব-১৯ জাতীয় ক্রিকেট দলের চার খেলোয়াড়, আকিজ গ্রুপের সকল উর্দ্ধতন কর্মকর্তা এবং সম্মানিত বিশেষ অতিথিদের উপস্থিতিতে।

বাংলাদেশের ক্রিকেটের অগ্রগতিতে “ক্লেমন ক্রিকেট একাডেমি-এর” অবদান লক্ষণীয়।

সারাদেশ জুড়ে ক্লেমনের রয়েছে মোট ৭টি ক্রিকেট একাডেমি। একাডেমিগুলোতে সঠিক তত্ত্বাবধান, উপযুক্ত প্রশিক্ষণ এবং খেলোয়াড়দের প্রতি কর্তৃপক্ষের শ্রমে গড়ে তুলেছে অনেক প্রতিভাবান খেলোয়াড়।

সেই প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের মধ্য থেকে ৪ জন তরুণ বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে এবার বিশ্বকাপে খেলেছে, অংশ হয়েছে ঐতিহাসিক এক জয়ের।

এই কীর্তিমান তরুণ ৪জন হলেন ক্লেমন পরিচালিত রাজশাহী ক্রিকেট একাডেমি’র পেস বোলার- শরিফুল ইসলাম, রাজশাহী ক্রিকেট একাডেমি’র অল রাউন্ডার- মেহরাব হোসেইন অহিন, চাঁদপুর ক্রিকেট একাডেমি’র অল রাউন্ডার- শামিম হোসেইন এবং চাঁদপুর ক্রিকেট একাডেমি’র ব্যাটসম্যান- মাহমুদুল হাসান জয়।

এই চার কীর্তিমানের গর্ব শুধু ক্লেমনের নয়, এই গর্ব পুরো বাংলাদেশের। গত বিশ্বকাপেও ক্লেমন পরিচালিত রাজশাহী ক্রিকেট একাডেমি থেকে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তরুণ ব্যাটসম্যান “নাজমুল হাসান শান্ত”।

উক্ত অনুষ্ঠানে বিশ্বকাপজয়ী খেলোয়াড়দের সাথে নাজমুল হক শান্তুও উপস্থিত ছিলেন আকিজ হাউজে।

অনুষ্ঠানে খেলোয়াড়দের সাথে উপস্থিত ছিলেন আকিজ গ্রুপের ডিরেক্টর সেখ জামিল উদ্দিন এবং সেখ শামিম উদ্দিন।

এছাড়া উপস্থিত ছিলেন সুনামধন্য ক্রিকেটার খালেদ মাসুদ পাইলট সি ও ও ক্লেমন স্পোর্টস সহ আকিজ গ্রুপের উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা। প্রথমেই শেখ শামিম উদ্দিন সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু করেন।

তারপর ক্রমে ক্রমে খেলোয়াড়রা তাঁদের বিশ্বকাপ যাত্রার অভিজ্ঞতার কথা জানায় উপস্থিত সবাইকে। ক্লেমন রাজশাহী ক্রিকেট একাডেমি’র মাহমুদুল হাসান জয় বলেন “আমরা দেশের মানুষের ভালোবাসার কাছে কৃতজ্ঞ।

এই বিশ্বকাপ জয় আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় পাওয়া এবং অনুপ্ররণা, এই অনুপ্রেরণাকে সাথে নিয়েই আমরা এগিয়ে যাবো আগামী লক্ষ্যের দিকে”।

-শিশির

FacebookTwitter