কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগে আবারও মারামারি,অনশনের ঘোষণা

রাজনীতিঃ

ছাত্রলীগের পদবঞ্চিত নেতাদের আবারও মারধরের ঘটনা ঘটেছে। পরে মারধরের বিচার ও কমিটি থেকে বিতর্কিতদের বাদ না দেয়া পর্যন্ত অনশনের ঘোষণা দিয়েছেন বিক্ষুব্ধ নেতারা।

শনিবার (১৮ মে) রাত সাড়ে তিনটার দিক থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে অনশন করছেন তারা।

এর আগে অনশনকারী নেতারা অভিযোগ করেন, রোকেয়া হল ছাত্রলীগ সভাপতি বিএম লিপি আক্তার, সুফিয়া কামাল হলের সাধারণ সম্পাদক সারজিয়া শারমিন চম্পা ও কেন্দ্রীয় সংসদের উপ-সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক তিলোত্তমা শিকদারকে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী মারধর করেন।  তারা জানান, কমিটি গঠনের জেরে সৃষ্ট সমস্যা সমাধানের জন্য সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে টিএসসিতে আলোচনায় বসেছিলেন তারা।

সেখানে সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী প্রত্যাশিত পদ না পাওয়া নতুন কমিটির সংস্কৃতিবিষয়ক উপসম্পাদক লিপি আক্তারকে আপত্তিকর কথা বললে তিনি প্রতিবাদ জানান। এর জেরে সেখানে উপস্থিত গোলাম রাব্বানীর কর্মীরা লিপিসহ পদবঞ্চিত কয়েকজনকে মারধর করেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আল আমিন রহমান বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে তারা বসেছিলেন। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাব্বানী ভাই ছাত্রলীগের নারী নেত্রীদের গায়ে হাত তুলেন। আমরা এর নিন্দা জানাই। আমরা এ ঘটনার বিচার চাই। ছাত্রলীগের মেয়েদের আর কতো মারধরের শিকার হতে হবে। অনশনে বসার কিছুক্ষণ পর ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে আসেন। তারা পদবঞ্চিতদের বুঝিয়ে অনশন থেকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করেন। কিন্তু পদবঞ্চিতরা তাদের অনুরোধ গ্রহণ করেননি। তারা বলেছেন বিচার না হওয়া পর্যন্ত এখানে তাদের অবস্থান অব্যাহত থাকবে। এদিকে মারধরের বিষয় অস্বীকার করে গোলাম রাব্বানী বলেন, কাউকে মারধর করা হয়নি। কথা বলতে গিয়ে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়েছিল।  বিশেষ সিন্ডিকেটের নির্দেশনা অনুযায়ী পদবঞ্চিতরা এসব করছেন বলেও দাবি করেন তিনি।

সেখানে সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী প্রত্যাশিত পদ না পাওয়া নতুন কমিটির সংস্কৃতিবিষয়ক উপসম্পাদক লিপি আক্তারকে আপত্তিকর কথা বললে তিনি প্রতিবাদ জানান। এর জেরে সেখানে উপস্থিত গোলাম রাব্বানীর কর্মীরা লিপিসহ পদবঞ্চিত কয়েকজনকে মারধর করেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আল আমিন রহমান বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে তারা বসেছিলেন। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাব্বানী ভাই ছাত্রলীগের নারী নেত্রীদের গায়ে হাত তুলেন। আমরা এর নিন্দা জানাই। আমরা এ ঘটনার বিচার চাই।

ছাত্রলীগের মেয়েদের আর কতো মারধরের শিকার হতে হবে। অনশনে বসার কিছুক্ষণ পর ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে আসেন। তারা পদবঞ্চিতদের বুঝিয়ে অনশন থেকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করেন।

কিন্তু পদবঞ্চিতরা তাদের অনুরোধ গ্রহণ করেননি। তারা বলেছেন বিচার না হওয়া পর্যন্ত এখানে তাদের অবস্থান অব্যাহত থাকবে। এদিকে মারধরের বিষয় অস্বীকার করে গোলাম রাব্বানী বলেন, কাউকে মারধর করা হয়নি। কথা বলতে গিয়ে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়েছিল।  বিশেষ সিন্ডিকেটের নির্দেশনা অনুযায়ী পদবঞ্চিতরা এসব করছেন বলেও দাবি করেন তিনি।

FacebookTwitter